বুকের পাঁজরে আঁকা ছবিগুলো সব
মুছে গেল একে একে,
আর শুন্য বুকটা আজ এক সাদা কাগজ।
চষিত স্বপ্নরা এখন এক একটা ঝরা পল্লব।


মরুদ্যান যেন শুন্য গোয়াল, তাতে
হাহাকার ধ্বনি উঠে সব দিকে।
পোকা লাগা ক্ষেতে শুধুই আমার শুন্য মগজ,
যেন খুজে মরে শুনিতে আওয়াজ -‘আসুক বিপ্লব’।


তুফানের তুড়ে উড়ে গেল পাল
আশাগুলো হল ফিকে।
একি! নীড়হারা পাখির সেকি যে আরজ!
মেলে ডানা তারা, দিবে যে হানা -‘স্বপ্নের উদ্ভব’।


কুজ্জটিকার কুঞ্চিত করাল, আজ
গ্রাসিছে মোরে থেকে থেকে।
বেঁধেছি আশা বিদীর্ণ এ বু্কে- ‘আত্ন স্বপ্ন গরজ’।
জ্বেলেছি আবার আলোর মশাল -‘জীবনের মক্তব’।