ব্রতচারী মনের ভেতর বাউড়ী বসন্ত খেলা,
কল্পনার সিঁড়ি ভেঙ্গে ছুটে আসে বুনো মেঘ
নিয়মের নিঃশব্দ জোনাকিরা আলো জ্বালে,
মোহনায় বসে দেখি সূর্যাস্ত খেলা।
কতো সে রোদ্দুর বেলায় বাতাসের সাথে মিশে
খুনসুটি লুকোচুরি, আপন অনূভুতিতে আ¤্রবনে
ঝরাপাতার সাথে করেছি বসবাস।
ভালোই ছিল সেদিনের ফুলময় সোনালী প্রহর।
চিরচেনা সৌন্দর্যবলয়ে এখনো ভাবনাগুলো
বন্দি ফ্রেমে আমার আমিত্বে শুধুু নিঃসীম গৃহকাতরতা।
তুমি যদি ছুঁতে চাও- ছুঁতে পারো শূন্য হৃদয় আমার।
যেখানে নাইকোন তাজমহল বানানোর জৌলুসী পাথর।
সবকিছু বিসর্জন দিয়ে বিশ্বাসের বিনুনী গাঁথি।
পরিত্যক্ত সিঁড়িতে ধুসর ধূলিকণা যেন আভিজাত্যের
বৈষম্য বাড়ায়। ঐন্দ্রজালিক চপলতায় ফিরে যাই
দারুচিনি জোসনা দীপে। ব্যক্তিত্বের বাঁশি হাতে
অবাক চেয়ে থাকে স্বপ্নীল ছেলেবেলা।