শব্দের জমিনে অস্থির তার ভ্রুন,
লাল পাড় শাড়ি পরে ছন্দগুলো নির্ভয়ে
হেঁটে যায় সময়ের উঠোন দিয়ে, অদৃশ্য
ছায়ালোক থেকে ভেসে আসে মরমী বাতাস।
ভাঙা সাঁকো পাড়ি দিয়ে বনেদি ভাষারা ছুটে যায়
কল্পলোকে। শরীরে রোদের খেলায় সচকিত হয়ে
এস্ত গান গায় ভাবনার রানি। পরিশুদ্ধির জলো¯œান
সেরে একান্তে কাছে আসে লাবন্যবতী কবিতা কিশোরী।
আবেশে বিমোহিত হই। সমর্পণ করি সত্ত্বার নৈবদ্য।
অনুসন্ধিৎসু জীবনের ভাঁজে ভাঁজে এভাবেই কবিতা
হয় আপন মানসী। কবিতার কপালে আঁকি সিঁদুর রাঙা
টিপ, টোল পড়া গালে পদ্ম-তিলক। বিশ্বাসী প্রহর গুলো
সৃষ্টি বিলাসে দুলে ওঠে। রোমিও মেঘের সাথে
আসে জুলিয়েট স্বপ্নের রোদ। ক্রান্তির
অশুভ প্রহর কেটে যায়। নতুন বার্তা
আসে। আমিও হয়ে উঠি
পরিশোধিত কবিতা
মানবী।