জানি,
ঘুমায় ওরা নিশ্চিন্তে অনাবাসী মেয়েদের-
যোনীরস মেখে,দেওয়াল জানান দেয় তৃপ্ত সঙ্গম-
অধঃপাত জীবনের গতি,টাকা চেয়েছিল বুঝি চাল কেনবার?
রাতের ইশারায় শেষ হয় বেপরোয়া কুমারী অসুখ
গোটাকয় পৌরুষ-আহা কি দরদী ভালোবেসে-
দেগেদেয় নগ্ন সমাজ,খুলে বেশ-বাস শুয়ে রাখে-
লালসার কাছে,ওরা পিতা,ওরা নেতা,ওরা খুব মহীয়ান-
নামী খুব,ওরা নেয় না তুলে দারিদ্রে্র দায়,দেয় না-
পিতার আশ্বাস,ছোট ছোট মেয়েদের অক্ষত যোনীর-
ওরা কারবারী,এক নাবালিক বোঝেনি তখনও-
শরীর মানে, সাহায্যের বিনিময়ে ইশারায় ডেকেছিল কাছে
হঠাৎ কি হল মনে দেখি আমার শিশুটির মুখ অবিকল!
"কৃষ্ণা কি"?
সেই ছলছল্ আঁখি,সেই কাতরতা, ধিক্কারে ঝাপটা সজোর-
"আমি কা-পুরুষ"??.............
আমি সব মেয়ে মুখ দেখি নিজের আপন,সব শিশুভ্রুণ
আমারই রক্তের ঋণ,সব তরুণ আমারই সহোদর........
কি লাভ পশুকাম ক্ষনেকের একে একে বলি আয়োজন-
দেখাতে পারি না যার উৎস জীবন কেন তারে অকারণ-
নিয়ে চলা নরক অভিমুখ,ঘৃণার ব্যাদান-
তোমার আপন,একদা ওর সদগতি হয়ে চাকরীর-
ছলে কদর্য দালাল বনেছিলে.............
অথচ, ক্লাশে তোমার মেয়েও হেরেছিল ওর নাম্বারে.........
একদা আমায় দেবে বলে প্রেম, আমিও জেনেছি অকস্মাৎ
আমারই সন্তান কৃষ্ণার যোনীমূল প্রিয় খুব-
তোমাদের মোহ........