(রুপক কবিতা)


আজ দিবসের কোন্ বারতা পরল এসে ভূমে
ডাক দিয়েছে বিঁশের বাঁশী দেশের মাটি চুমে।


উদোম,আদুল কানা- ভুতো,সব চ্যালাদের ছা
একসাথে সব গিলছে পাঁচন গণতন্ত্রের বোঝা।


এই কাজেতে পটু দাদা বিট্টু হাঁকে জোরে
কাজ ফেলে সব আয়না মাঠে বছর বছর ধরে।


এই দিনেতে একসাথে সব বেজায় খেলার শেষে
পাড়ায় যত ফল-ফলাদি,ফুলের বাগান  হেসে ।


সাফ করে দিই হাত কাবারী বিট্টু দাদার লাইয়ে
জুটি কোথায় ভাবতে থাকো এই দুনিয়ায় নাইরে


বাড়ছে যত হিস্টিরিয়া পৌষ-পাবনের মেলা
বারো মাসের তেরো পাবন আমরা আছি চ্যালা।


২৩শের ডাক বেশ নির্বাক পাড়ার মস্ত বাগান
মাঝরাতে সেই সবরি কলার কাঁদি অন্ত প্রাণ।


২৬শে ঠিক্ হয়নি খাঁটি কার জমিনে ঘাঁটি
ওপাড়ার ওই হারু মালির ফলসা গুলো খাঁটি ।    


প্রতি গাজন বিঁশের বাজন আমরা আছি বেশ
এই কটা দিন বেজায় রঙীণ বছরগুলো শেষ।


পাড়ার মালী,ঝাড়ের আলি উন্মনা এই ভেবে
কার ঘাড়ে কোপ পরবে প্রকোপ কে যাবে কে রবে।


প্রতি বছর এহেন দিন সংবিধানের ক্ষতে
করছে নালিশ বেজায় সালিশ ক্ষুব্ধ নানামতে।


আয় আঠারো বল্ আবারো আধমরাদের ধাঁচ
প্রাণের বাঁশী বাজিয়ে রাশি প্রাণ খুলে তুই বাঁচ।


তোদের আলো ঢালরে ভালো ভুবন জ্বেলে দে
বল বুড়োদের সেই ডামাডোল পর্ব শিখে নে ।