কে কোথায় আতর ছুঁয়েছো ?
আমি নবঘ্রাণ উদ্বেল চোখ এঁকেছি শরীর;
সেমিজের আধখোলা ড্যাফোডিল বাহু,তন্বী প্রশাখা;
তোমার মগ্নতা ঘরময় আলোড়ণ আমার মার্জিন
কামরাঙা দোপাট্টা উরন্ত ঘূর্ণিময় তুমি প্রবনতা ;
মিশে গেছি একতায় চারবাহু চরম অরাজগ;
কাঁধে,দেহে অশান্ত রংটান আমি বেমিসাল;
দূর কোনো বাঁশরীর মিলন আকূলতা
থেমে গেছি অকারণ দুর্বহ সংকেতে ।
জামা-বুক,বারমুডা স-শরীর স্নাত!
কালের আওয়াজ শোনো প্রতি সূক্ষ্ম কারিগর
তুমি আলগোছে মৃদু হাসি সলাজ চাহনি
পরিত্রাণ চাই,পাঁজর খাঁজের পরিত্রাণ ।
স্নিগ্ধতা চাই,আত্মার গভীর স্নিগ্ধতা ।


যে যেখানে আঁতর ছুঁয়েছো
এঁকে দাও বর্ণিল প্রশান্তি;


আমিও নিয়েছি তোমার প্রতিচ্ছবি
সর্বত্র দিয়েছি পুষ্পমেঘ,আঁতর প্রসব;
এই তুমি ছুঁয়েছো করতল,আঙুলের ঘর,
আমার উদ্বেল নিশ্বাস শুনেছো একাধিক;
খুব সন্তর্পণে উন্মোচন হও চাইনা শব্দদ্যোতনা,
আজ দু'জনার ঘ্রাণজ উত্সব আপ্যায়িত হবে-
আমার দুর্লভ চিত্র উপাদান।