মায়া-পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাচীন ম্যুরাল
স্তবকহীন পালকে, রূপক বাদুড় ঝুলে জানান দেয় মানচিত্রের সংকেত
ক্ষুধার পরিক্রমায় ব্যস্ত নগরী- বিরতিহীন চাদর ফেলে
ফিরে আসে উদ্ঘাটিত সত্যের বীজ বপন করতে।
তখন আমার চেহারায় ভেসে ওঠে মাতাল বাতাসের রসকসহীন তেতো গন্ধের ছোপ আর দিগন্ত বিস্তৃত উদ্বেগ!


মায়া মূলত; তেষট্টি খতিয়ানের ছাপ্পান্ন হাজার মাইল দলিলের দীর্ঘতম কবিতা
যেখানে জীবন্ত ফলগুলো ধরা দেয় চুপসানো আলুর ঝলসানো প্লেটরূপে।
নিষ্ঠাহীন ধান ক্রমাগত বানিয়ে তোলে মোমের হাতুড়ি; তেমনি জলপাপিয়ার ঠোঁট!


রূপকথাহীন আকাশে যখন দেখি বস্তিবাসী চাঁদ- অনাহারী রাতের কিরণে প্লাবিত হয় জোনাক; তখন মায়া- সাপোর্ট করে ক্লান্তিহীন মরীচীকার হয়ে।
আমি দুর্বিনীত ছায়ায় ডুবে থাকি-