এখন কাজে দগ্ধ মাটি
বিদ্ধ বুলেট বুকে,
অবশ দেহ দেয় স্মরিয়ে
কেমন করে ঝুঁকে।


নীল বেদনা ঝাঁজরা করে
পাজরখানা চিরে,
আঘাতে তার জর্জরিত
কেউ দেখেনা ফিরে।


পায়ে আঘাত গায়ে ব্যথা
ঝিম ধরে যায় মাথা,
অলস হয়ে শুয়েই আছে
মুড়িয়ে সেই কাঁথা।


আর ডেকোনা চুপ থাকো চুপ
ক্লান্তিখানা পাশে,
সোনার ছেলের ত্যাগে এদেশ
খলখলিয়ে হাসে।


ওদের কত শেষ হয়েছে
দুঃখভরা দিনটা,
সারাজীবন দিলেও আহা
শোধ হবেনা ঋণটা।