শুনেছি মানুষ অসহায়, এই শীতরাত্রির কষ্টকে ছুঁয়ে
গৃহছাড়া আমি রোজ গৃহে ফিরতে চাই
অথচ পারি না
রোদের খেয়ায় পার হই তৃষ্ণার নদী
বাতাসে মেরুর নির্দেশ, তবুও আলোর আলোয়
সামান্য অপেক্ষার বাঁশী বাজে যদি!

কে যেন বলেছিলো আমাকে, তৃষ্ণার্ত হলে যেন স্মরণ করি পোড় খাওয়া বিকেল
রাত্রির গহীন অন্ধকার অথবা কলতলার জলের শব্দ
আর করাতকলের চিরে যাওয়া মুহূর্তকাল
কেননা পৃথিবীতে আজ বড় অবেলা, মনের ভেতরে ঘোর তমসা ও ভয়
চারদিক অদ্ভুত পাপাচার,মুনাফার নামে অতি লুটপাট আর উল্লম্ফ রাজনীতি কারবার।


এ অমানিশা। কোন রৌদ্রের ভরসা নয়।
কেন এ বধির বাগানে আজও থোকা থোকা হিংসা আর স্বজনপ্রীতির ফলগুলো ঝুলে থাকে?
মেধার চৌকসে আজও কেন কান্নার অবস্থান?


জানি এ চিৎকার পৌঁছবে না সদরের দ্বারে
তবু চুপ করে থাকা পাপ (সাইলেন্স ইজ এ ক্রাইম)
কিছুটাতো বলি অন্তত, আন্তরিক অন্তরে।