আমার কতটুকু ধৈর্য্য আছে!
অবলা নারী যতটুকু সহে সুনিবিড়ভাবে ততটুকু?
প্রবাসী শ্রমিকের হাড়ভাঙ্গা কফিলের আনুগত্য;
এতোটা স্থিতধী নই আমি!
দুরন্ত ষাঁড় ধাওয়া দেয় সদা পিছুপিছু;
সাধ জাগে ভেঙ্গেচূড়ে দেই স্পর্ধার পাটাতন।
আমার তো সেই কবেই ধৈর্যের বাধ ভেঙ্গে গিয়েছে!
যেদিন মড়লের নাতী আচমকা বলে উঠেছিলো:-
"তোরা গরিব, তোদের সাথে খেলতে না করেছে বড়দাদা!
কাপড় নষ্ট হবে, নষ্ট হয়ে যাবো আমি "
সেদিন থেকেই ভীষণ ভেঙ্গেচূড়ে গিয়েছিলাম ।
মনে হয়েছিলো পুড়িয়ে দেই মানবরচিত যত সংবিধান,
নব্য সাজে সাজাই পৃথিবীর ব্যাকরণ!
অথবা সোহরাওয়ার্দীর মতো নিঃসঙ্গ অবস্থায়
মরে যাই আচমকা; সবাইকে ফাঁকি দিয়ে।