যে পরাণ এক গোপন দোঁহার
তাঁর একটি তারে বসত করে
নিষিদ্ধ যতেক সুরের মিথ;
যে শরীর যত গোপন গভীর
পাঠ করি তাঁর একক বেদনা বাণী
তাঁর স্তবকে স্তবকে সকরুন
নিজেকে চেনার আকুতি!


যে আকাশ নিরম্বু মেঘের ঘোরে
ছুঁ’তে চায় অবনত কাঁশবন
তাকে কীইবা শুধায় বনস্পতি;
বনস্পতি নিজেই আসন পেতেছে
সমবাহু অগ্নিপিতার আনন পিননে
যেখানে, দিগন্তের পিচ্ছিল প্রান্তসীমায়
উল্লম্ব রেখার মতন দন্ডায়মান কুহক
তাঁর শরীরে শিরায়, প্রেরনে প্রিণনে
প্রগলভ জন্মের নির্বাণ আহুতি!