বুকের ভেতর ডুবে আছে একফালি মহাকাশ
লুকোচুরি খেলে একঝাক পাললিক নক্ষত্র
গ্রহগুলো আড়াল খোঁজে গ্রহান্তরে
আমাকে বুঝতে দেয়না নিঃসঙ্গ ব্যাধির যন্ত্রণা
নিজেরাই পুরে খাক হয় নৈঃশব্দ্যের গান গেয়ে।


যেন কান্তো হেনেরাল থেকে ভেসে আসে
চিরকালের অশ্রুত সংগীত, মীড় তার স্খলিত
লয় তার তার হয়ে গেছে জলে দেখা চাঁদ
যে চাঁদ ক্রমশ বিভ্রান্ত ইস্লা নেগ্রার কলরোলে !


এই নির্বাণ কৃষ্ণবিবরবাহিত, এই বধিরতা
সময়ের জঙ্গম ঠেলে উজানে বাইতে বাইতে ভেলা
নোঙর ফেলে আমার পাঁজর চিলেকোঠায়  
ব্জ্রবিদ্যুত দিয়ে শুরু হয় আগুণ উৎসব
তবু নৈশব্দের কালোমেঘ চাঁদকেও ঢেকে দেয়
উজানী হাওয়া পালিয়ে বাঁচে আর ফেরেওনি কখনো।


অরুপসন্ধ্যায় তবু চাঁদের খোঁজে আকাশ বিলায়
মৃত্যুর ভেতর দিয়ে আদল খোঁজে পাখিতীর্থ দিন
আমার তবু ভেলা বাওয়া হয়না উজানে কখনো
ইস্লা নেগ্রার কলরোলে চাঁদ তখন ক্রমশ বিভ্রান্ত।