সেই যে কারও ডাকে, কোন এক অমানিশা ফাল্গুনী রাতে,
আসছি বলে... ঘর থেকে বেড় হলে আর, ফিরলেনা ঘরে।
কত তিথি পার হয় কত অমানিশা যায় ঘুরে আসে ফাল্গুন,
আষাঢ়ে জোয়ারের মত, সহসা ভেসে আসে দুঃখের তরঙ্গ।


একা’ই কত কল্পনায় স্বপ্ন বুনি দুঃখের স্রোতে ভেসে ভেসে,
এই-তো এলে হয়তো তুমি, দরজার খিল খোলার অপেক্ষা,
এই আশায় কত রাত ঘুমহীন চোখ,ভাবনা ছিলো বিকশিত।
সময় চলে যায় পথ চেয়ে, আগের’ই সেই চাওয়া পাওয়ায়।


হয়’তো আসবে কোন এক গোধূলির লগ্নে ধুলার আবছায়,
যেদিন হারাবো চোখের জ্যোতি, থাকবে এ দেহের ভগ্নাংশ।
বাতাস মিলিয়ে নিবে প্রেমের আলাপন কচি সবুজ পাতায়,
বৈরী হাওয়ায় কাঁপন ঝরাতে, যদিও সেদিন না হয় ফাল্গুন।