পাহাড়ি পথ বেয়ে নেমে আসে স্রোতস্বিনী,
তার রূপে মুগ্ধ সকালের রোদ্দুর,
অরণ্যের গহীনে লুকিয়ে থাকা নীলপদ্মের কুঁড়ি
খুঁজে পায় তার প্রতিচ্ছবি।
একটা নাম্বার, একটা প্রতীক, একটা অঙ্ক—
পাঁচ!
গভীরতায় তার মাধুর্য, উচ্চতায় তার ছোঁয়া।
মনে হয়, যেনো প্রকৃতির আঁকা এক নিখুঁত রেখাচিত্র।
পাঁচটা আঙুলের মুষ্টিতে পৃথিবী,
পাঁচটা ইন্দ্রিয়ের সংবেদনশীল অনুভব।
পৃথিবীর চক্রে পঞ্চভূতের অঙ্গীকার,
প্রতিদিনের জীবনে তার প্রকৃত সত্য।
দিগন্ত জুড়ে লাল-সাদা-নীল মেঘেরা
তাকে নিয়ে গড়ে এক নতুন ভাষা।
পাঁচ নদীর কলতান গায়
পাঁচরঙা সূর্যাস্তের গান।
সে কখনও সংখ্যানামে,
কখনও এক চিহ্নে, কখনও বা রূপকে।
কিন্তু সে তো চিরন্তন সত্য।
জীবনের এক অপূর্ব সৃষ্টি—তোমার কাছে, আমার কাছে।
বনের শিশুর চিৎকারে যেমন আনন্দ লুকিয়ে থাকে,
তেমনি এই "পাঁচ"-এর ভাঁজে জমে থাকে অজানা অনেক গল্প।
মানবিকতা, সৌন্দর্য আর সৃষ্টির সেই নীরব মঞ্চে
পাঁচ নাম্বারটাই সবচেয়ে বর্ণময়!