পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়াহীন বুক থেকে উবে যায় রোদের প্রোটিন,
ফসফরাসের সবুজ চোখ থেকে বিরতীহীন
মেট্রোরেলে প্রোটন,ছুটে যায়।
ছুটে যায় ভালোবাসাজনীত অপমৃত্যুর জনপদ হয়ে,
ছুঁয়ে দিয়ে মৃত্যুর গভীর অন্ধকার,
ছুঁয়ে দিয়ে স্পর্শ, কেবোল
ছুঁয়ে দ্যাখা হয়না জন্ম, যে বসে থাকে ব্যাকসিটে।


তাই,
পরের পৃষ্ঠা এখনই উল্টানো যাচ্ছেনা।
অক্সফাম, ইউএস এইড,বাংলালিংক হয়ে
মাঝপথে টাংগাইল,কিশোরগঞ্জ।
মাঝরাতে হঠাৎ রাষ্ট্রবিজ্ঞান,মনোবিজ্ঞানের ঘর হয়ে
"আমায় ভাত খাইয়ে দিয়েছো" গল্পটা অকার্যকর
ইতিহাস বিভাগের দরজায় কালি ঝুলি মেখে বসেছিলো।
আমি হাসি মুখে নামিয়ে এনেছি,গল্পটাকে।
নিরাপদ বুকবন্দী করে রেখেছি।-- এই বলে ঈশ্বর থামলেও!
তুমি কিংবা তোমার স্বজনপোষণ থামেনি!
তোমার তদন্তে ময়না বসেছে,দ্যাখো গিয়ে।
যেখানে ভাত খাইয়ে দেয়াটা গল্প শুধুই,
ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ নয়।
সেখানে,
একটা কালো মার্সিডিজ সি এম ভি,ঘুমায়!
এই শহরে কোনো কন্যার গ্যারেজে,সারারাত....