থাকনা না বসে রবির আলোয়
   লাগছে  সে তো মন্দ না,
    সাত  সকালে  গোলাপ
খোঁপায়, সেই  হেঁয়ালী চন্দনা।


বুকের দোপাট্টা টা পড়ে আছে
      মনে স্বপ্নরুদ্ধ চেতনা,
      চাচ্ছে কেবল আসতে
ফিরে,মনের লুকানো যত যন্ত্রণা।


এই তো সেদিন রাতভর লুটে নিল
       ধর্ষণ করলো সম্ভ্রম,
        সাগর  জলে  বুক
ভাসাচ্ছে,চন্দনা ভাঙ্গা মনে অভ্রম।


স্বপ্ন সিঁড়ি আজ জীবনে গুড়ে বালি
      সর্বহারা সেই চন্দনা,
      ভুলতে চায় অতীত
সময়,বাঁধবে জীবন বাঁধের বন্ধনা।


সমাজ  সংসারের  বিচার বিভেদ
      নিন্দুকের নীল নিন্দা
       কথার কাঁটায় রক্ত
ঝরায়, তবু মনোবল রাখে জিন্দা।


সময়  চলছে তার আপন গতিতে
    চন্দনার উপন্যাসের পাতা,
   সাজিয়ে লিখেছে জীবনচিত্র
অন্যায় অবিচার,জীবনবোধের কথা।


নজরে পড়লো আইনের টনক নড়লো
      খুঁজে নিল সেই ধর্ষক দল,
       সাজা দিলো চেতনা এনে
চন্দনার সঞ্চিত গৈরিক ভাব অবিরল।


ভেঙ্গে পড়োনা সকল ও হে চন্দনারা
       জুঁই ফুল আর বেলী,
     আত্ন্যহত্যায় নয় সুরাহা
প্রতিবাদ কর সাজাও জীবনের রং তুলি।


রচনাকাল
০৮।০১০।২০১৪
ইউ এ ই ।