প্রতিদিন আসে যে ভোর,
নতূনেই খোলে সে দোর।
তবুও বোশেখ ভোরে,
খুশিতে মনটা ওড়ে।
চৈত্রের রাত্রি শেষে,
ঊষা যেই ওঠে হেসে।
বাতাসেও বাদ্যি বাজে,
নতূনে মনটা সাজে৷।
পৃথিবীর যে প্রান্তরে,
বাঙালি থাক না সরে।
মনে তার বোশেখ আসে,
নতূনের ফুল সুবাসে।
পুরোনোর দূঃখ ভুলে,
ওঠে সুখ নদীর কূলে।
সে বোশেখ আনন্দেতে,
সুরে প্রাণ ওঠে মেতে।
এসো আজ বোশেখ দিনে,
প্রাণে প্রাণ নেবো চিনে।
নতূনের এ উৎসবে,
সবায়-ই সবার হবে ।
এপার আর ওপার ভেঙে,
এক হয়ে উঠবো রেঙে।
যদি ভেদ হয়গো হরণ,
সে হবে বোশেখ বরণ।