মেয়েটা ছিল বেশ অপরূপা
পটলচেরা চোখ দু’টো নিরন্তর
তারার মত ঝিকমিক করতো
ঠোঁট দু’টো শিশির মাখা গোলাপ
পাপড়ির মতো ভেজা ভেজা
হাসলে মুক্তা ঝরতো !
জোছনা ভরা হেমন্তের এক রাতে
শালিখের পায়ের মত সরু সরু তার
আঙ্গুল আমার আঙ্গুলে জড়িয়ে
শিশির মাখা ঘাসে হাঁটছি ;
নিস্তব্ধতা ভেঙে তাকে বললাম
চলো আমরা হারিয়ে যাই তেপান্তরে
মিষ্টি হেসে সে বলল অপেক্ষা কর !
বুকের পাঁজরে তার ছায়া নিয়ে অপেক্ষা !
কত শতক সহস্র বছর হয়ে গেছে পার
আজও অপেক্ষা তার ......