এক যে ছিল গল্প, তাতে সুখটা ছিল অল্প,
শব্দগুলো সাজিয়েছিল স্বপ্ন অল্পস্বল্প।
কথায় কথায় ভাবনাগুলো দরজা খুলে দেখলো,
ছোট্ট একটা প্রদীপ সেথায় জ্বলছিল খুব অবহেলায়,
ভাসছিল সে একলা ভেলায় কালচে সুখের বেলায়,
ঘরের ভেতর আঁধার মেলায় ছায়ার সাথে খেলায়।
দরজা খোলা পথের মাঝে কি যেন এক গন্ধ মেখে,
রামধনুর এক স্বপ্ন সাজে ডাকলো যেন কে যে...
কাঁপা আলো ভীষণ লাজে দেখলো চেয়ে এ যে...
অচেনা এক রাস্তা যেন, হারানো কোন হাওয়ায় উড়ে
অচিনপুরের গানে তাকে ডাকছে বহুদূরে,
বাঁধলো সে তাই নিজেকে সেই মন হারানো সুরে।
হাসতে খেলতে বনের মাঝে সময় কাটে সকাল সাঁঝে
সূর্য চন্দ্র সদাই ওঠে নিত্য নতুন সাজে
ঘুমোয় আলো শান্তি ভরে পথের বুকের খাঁজে
হঠাৎ কোন এক জংলা হাওয়ায় হারাল পথ বনের মাঝে...
(তাকে) একলা আলো স্বপ্ন চোখে খুঁজল সকাল সাঁঝে...
(আলো) শূন্য বুকে ফিরলো ঘরে কাজ না ভাবার কাজে।
সেই থেকে সে খিল লাগালো বন্ধ ঘরের দোরে,
শব্দগুলোও যায় না শোনা আর তো তেমন জোড়ে,
গল্প থাকে নিজের সাথেই দরজা বন্ধ করে।
অল্প সুখেই গল্প খানা বাঁচতে শিখলো যেন
ঘরের আঁধার রয়েছে আগলে একলা ভাবছ কেন ,
সব গল্পে সব শব্দ গল্প হয়না জেনো।