আমার স্বদেশ
গড়েছে আত্মীয় পল্লী সহস্রের একটি কাহিনী।
মরু পশু মারীর অন্ধতা ঝড়ে হানে
গ্রামে গ্রামে প্রাচীন সংহতি ভেঙে;
এরপরেও রক্ত পতাকা তোলে শত কাপনের
বাংলাদেশে অনন্ত অক্ষত মূর্তি জ্বলে।


তারপর এই শূণ্য জীবনে বহতা যোদ্ধরা
ব্যথাতুর ধ্বনি ভুলে গিয়ে
সুদূরের চিত্রা পারে নিতে চায় ছুটি
চিরচেনা বাংলা মায়ের পরিচয়
প্রকৃতি ররিয়ে ভূবনের তরে দেবে চিঠি।
পেরেশান হয়ে এক যোদ্ধা বলে
আমাদের দেশে কেন দুর্ণীতির আবির্ভাব ঘটে
ঘটে কেন? আহাজারি, রোনাজারি, মজলুমের ভ্রুকুটি।
মর্সিয়া হয়ে আরেক যোদ্ধা বলে,
গাফলত কি হয়েছে কোন যোদ্ধার!
নাকি দুর্যোগে হাল ঠিক মতো রাখ ভার।


শিমুল তুলোর মতো সোনারূপে ছড়িয়েছি বাতাস,
বাংলা মায়ের কোলে এনেছি স্বস্তির নিঃশ্বাস;
হয়নি এতটুকু ভুল যুদ্ধের ক্ষণকালে
কালো মূর্তি জেগে উঠে বলে।