মন বলে তোমার মুখে বিষাদের ছায়া,
বিষাদের ছায়া দেখে মনে লাগে মায়া।
মান ইজ্জত সব খুঁয়ে
লাজ শরম সব ধুয়ে
সৎ পথের গলি ছেড়ে আস্তাকুঁড়ে কায়া।


কোন ঘরের পোলা তুমি দেখে বুঝা যায়,
অভাবের স্বভাব গুণে পথে মার খায়।
চরিত্রটা নষ্ট হলে
লোকে তাকে মন্দ বলে
পথে নেমে অন্ধ জনের ঠেলা ধাক্কা পায়।


চেহারাটা আয়না দিয়ে দেখে নিতে পারো,
ঠেলা ধাক্কা পায়ের পাড়া খাবে তুমি আরো।
ডান বামে যেই যাবে
পাড়া গুঁতা টের পাবে
মিছেমিছি ভূতের মতো কেনো বুলি ছাড়ো।


তোমার মতো নষ্ট লোক ভ্রষ্ট পথে চলে,
গায়ে পড়ে পরের সাথে শত মিথ্যা বলে।
বেশ্যাখানা খুলে বসে
মিছেমিছি রঙ্গরসে
নিজের কান নিজে মলে ভিড়ে বেশ্যা দলে।


বুকে হাজার জ্বালা নিয়ে চেহারাটা নষ্ট,
দুনিয়াতে নিজের দোষে বয়ে চলো কষ্ট।
বন্ধু বান্ধব দূরে ঠেলে
অন্ধকূপে ছন্দ ঢেলে
মান মর্যাদা ছেড়েছুড়ে হলে পথ ভ্রষ্ট।


দুষ্ট লোকের মিষ্ট কথা জল করে ঘোলা
গায়ের জোরে সাঁতার কেটে শেষে দেখো মূলা।
মাত্রাজ্ঞান সব হারিয়ে
অন্ধকূপে ঠায় দাঁড়িয়ে
আত্মদোষে ভিক্ষেয় নেমে কাঁধে  নিলে ঝোলা।