ভোলাগঞ্জে দেখা যায় পাথরের খনি,
মেঘালয়ের পাদদেশে জল পড়া ধ্বনি।
বড় বড় পাথরের ঘেঁষে আসা জল,
ঝর্ণা বেয়ে জল পড়ে ভাসে সমতল।


পাহাড়ের পাদদেশে ছুটে চলা নদী,
স্রোত মাখা হাঁটুজল থাকে নিরবধি।
টলমল জল দেখে মন দেয় সায়,
পাথরের বিছানায় শুয়ে দেখে যায়।


দলবল সাথে নিয়ে করে গড়াগড়ি,
জলে নেমে বলে উঠে আহা মরি মরি।
খোলা মন পেয়ে যায় শীতলের ছোঁয়া,
তড়িঘড়ি শুরু করে হাত মুখ ধোয়া।


মন প্রাণ খুঁজে পায় ক্লান্তিহীন শ্রান্তি,
মন থেকে কেটে যায় সব ভুল-ভ্রান্তি।
জলে নেমে ভোলাগঞ্জে যত বেলা যায়,
যত থাকে দিন জুড়ে তত মজা পায়।


জল দেখে ভুলে যায় মনে যত দ্বন্দ্ব,
হাঁটুজলে নেমে পায় সুর তাল ছন্দ।
শত শত পর্যটক আসে সারাদিন,
ভোলাগঞ্জ ঘুরে গিয়ে তাতে বাড়ে ঋণ।


পাথরের পিঠে চড়ে করে কানাকানি,
ভুলো মনে ছন্দ তাল হয় জানাজানি।
দল বেঁধে জলে বসে দেখে মেঘালয়,
কোলাহলে ভোলাগঞ্জে দিন শুরু হয়।