সাদা কালো পাথরের উপর, পানির স্রোতের ধারা,
ভোলাগঞ্জের সাদা পাথর, সবার হৃদয় কাড়া ।
ঝর্ণার এই শীতল জল, পাহাড় বেয়ে আসে,
সাদা পাথরে গড়িয়ে গড়িয়ে, নদীর বাঁকে মেশে ।
পাথরে গড়ানো পানির স্রোত, মনটা ছুঁয়ে যায়,
ভোলাগঞ্জে যারাই আসুক, পাথরে গড়াগড়ি খায় ।


মনে প্রাণে তৃপ্তি আনে, শীতল জলের ছোঁয়া,
শিহরিত হয় সারা শরীর, পাথর জলে ধুয়া ।
ভোলাগঞ্জে যতবার যাই, চাহিদা আরো বাড়ে,
শীতল জলের মায়াবী টান, বারবার নিয়ে ছাড়ে ।


স্পন্দন জাগানো মোহনীয় জলে, একটু সাঁতার কাটি,
সাঁতার ছাড়া ফেরৎ গেলে, ভাববো জীবন মাটি ।
ভোলাগঞ্জের স্বচ্ছ শীতল পানি, যাবে নাকি তুমি ?
যখন তুমি যেতে চাবে, আবার যাবো আমি ।
একবার তুমি ঘুরে আসো, আবার যাবে ফিরে,
হাজার কৌতুহল গড়ে উঠবে, এই পানিকে ঘিরে ।


একটি ডুবেই মনে থাকবে, সারা জীবন ধরে,
এমন অনুভূতি জাগবে মনে, আবার যাবে পরে ।
হাজার মানুষ আসে যায়, প্রতিদিন প্রতি বেলায়,
খাবার দোকান জমে উঠে, পরিণত হয় মেলায় ।