রাঙ্গামাটির নতুন রূপ যারা দেখতে চাও,
কষ্ট করে রাঙ্গামাটির কাপ্তাই লেকে যাও।
বর্ষায় কাপ্তাই লেক রূপে ঝলমল করে,
তার রূপ দেখতে পাবে জলযানে চড়ে।
ভ্রমণকারী চড়ার জন্য স্পীডবোটও থাকে,
অল্প লোক ঘুরার জন্য ডিঙ্গি নৌকাও রাখে।


ডাব পাবে অনেক বড়, আনারসও আছে,
বাংলা কলা থোকা থোকা ঝুলে কলার গাছে।
পাহাড়ি বাঙালী একসাথে বসে সারি বেঁধে,
হরেক রকম খানা খাদ্য রাখে তারা রেঁধে ।
রাঙ্গামাটি দেখার জন্য অতিথিরা আসে,
পাহাড়িদের খাবারদাবার তারা ভালোবাসে।


এক ডাবেই পেট ভরে অনেক পানি থাকে,
ডাব নিয়ে বসে থাকে মোড়ের বাঁকে বাঁকে।
অনেক স্বাদের আনারস কেটে লবণ দেয়,
আনারস খেয়ে দেখতে হাতে তুলে নেয়।
বাংলা কলার পাকা থোকা হাতের কাছে পায়,
স্বাদের জন্য পাকা কলা সবাই কিনে খায়।


নৌকায় চড়ে দল বেঁধে ঝর্ণা দেখতে যায়,
বর্ষাকালে ঝর্ণার পানি অনেক বেশি পায়।
প্রমোদ তরীর পিঠে বসে ভালো ভ্রমণ হয়,
দল বেঁধে সবাই এসে একই সাথে রয়।
সিংগাপুরের আদল রেখে পলওয়েলটা আছে,
ঐতিহাসিক কাপ্তাই লেক ভরা আছে মাছে।


রাঙ্গামাটির কাপ্তাই লেক মাছের জন্য বিখ্যাত,
অনেক রকম জ্যান্ত মাছ লেকে আছে অক্ষত।
আরো পাবে বন মোরগ রান্না করেই রাখে,
হোটেলগুলো সারি বাঁধা প্রস্তুত হয়ে থাকে।
ঘুরেফিরে যখন তুমি রাঙ্গামাটি যাবে,
হাতের কাছে সব সুযোগ বিদ্যমান পাবে।