নদীরে  তুই সোমেশ্বরী স্বপ্ন গাঁথা নাম,
রূপের জলে বেড়ে গেলো বিরিশিরির দাম।
তোর আছে শীতল জল দিবাস্বপ্ন বুনা,
স্বপ্নময় জলে এসেই হলো জানাশোনা।


জিরো পয়েন্ট ঘুরে যায় সোমেশ্বরী এসে,
মেঘালয়ের দেশ দেখে যায় হেসে হেসে।
পাথর ছোঁয়া মিষ্টি জল স্রোতে ভেসে যায়,
দর্শনার্থী পা নাড়িয়ে অনেক মজা পায়।


তীরে থাকা গাড়ো পাহাড় দীপ্ত শোভাময়,
স্বর্গলোক ঘুরে এলাম দেখে এসে কয়।
বাংলা মায়ে জনগণের প্রাণের বিরিশিরি,
স্বপ্ন জলের তৃপ্ত খনি তুই যে সোমেশ্বরী।


বিরিশিরির সোমেশ্বরী লাল বালির খনি,
এ তো শুধু বালি নয় হীরা মুক্তা মনি।
লাল বালির ব্যবহারে গড়ে বহুতল,
চীনা মাটির সাথে দেয় ভেজা বালি জল।


পাথর বালি স্বচ্ছ জলে পরিপূর্ণ নদী,
হৃদয় কোণে তৃপ্তি আনে কাছে যাও যদি।
সোমেশ্বরীর তলদেশে বালি ছোঁয়া জল,
বালি ঘেঁষা নুরী পাথর ভরা মধ্যস্থল।


পাথর ছোঁয়া জলে দেখি তলদেশ ভাসে,
ভ্রমণ প্রিয় জনস্রোত আসে অভিলাষে।
তীর ঘেঁষা বনাঞ্চলের অবিনাশী ছায়া,
হাজার গুণ বৃদ্ধি করে সোমেশ্বরীর মায়া।