ছিল একটি রহস্যময় বালিকা,
সৃষ্টির রহস্য উদঘাটনে।
পাওয়া যায়নি কোনো চিহ্ন;
সত্যের স্বরূপ সন্ধানে।
বিস্ময় রহস্যের খোজে পাওয়া যায়নি কোনো উৎস।
মনের কোন অজান্তে রেখে গেছে নানা প্রশ্ন।
কোনো কারণ ছাড়া বাড়িটি রেখে গেছে নানান চিহ্ন,
পাহাড় জঙ্গলে ঘেরা বসতবাড়ি, পরিবেশটা ছিল বন্য।
দিনরাত পরিশ্রম করেও উত্তর পাওয়া যায়নি প্রহরে,
রহস্যের ডানা ছড়িয়ে আছে যেন সুদূর শহরে।
বন্য পরিবেশে ছড়িয়ে রয়েছে অসংখ্য জীবজন্ত।
অনেককাল ধরে বসতবাড়িটি বন্ধ রয়েছে,
একটা প্রশ্ন রয়ে যায় কিন্তু ?


বালিকাটি ছিল বড়ো বিস্ময়!
আচরণ তার অদ্ভুত ।
বাড়িটার সাথে কী তার পুরনো যোগাযোগ আছে ,
প্রশ্নটা কিন্তু নিখুত ?
বালিকাটি ছিল সন্দেহজনক!
দেখা মিলত শুধু সন্ধ্যায় ।
সৃষ্টির রহস্যের ঘেরাটোপ কী তার ভাঙতে মন চায় ?
আজকের মত কি অতীতে ছিল বাড়িটি ফাকা ?
বাড়িটির রহস্য প্রশমনে গুপ্তচরেরা করত নিখুত মাপা ।
পরিষ্কারের অভাবে বাড়িটি ধুকছে দীর্ঘ বছর ধরে,
একটা প্রশ্ন যেন সর্বদা থেকে যায় রহস্যময় বাড়িটিকে ঘিরে ।
যেমনি রহস্যময় বাড়ি, তেমনি রহস্যময় বালিকা,
একদিন গোধূলির ওপারে।
সত্যের স্বরূপ উন্মচনে মোদের চিত্ত ব্যস্ত ,
নতুন নতুন দিনক্ষণে ।


দিনের বেলায় বাড়িটি যেমন জ্বলে ওঠে নতুন আবহে,
রাতের বেলায় বাড়িটি তেমনে দেখলে মনে হয় ভুতুড়ে।
বালিকাটি যেন সর্বদাই তৈরী উন্মচন করতে রহস্যের পরিধান,
এটির রহস্যের সমাধান করতে গিয়ে পাওয়া গেল;
নতুন রহস্যের সন্ধান।
বাড়ির পাশে ছিল বিশাল অশ্বত্থ গাছ,
নতুন রূপে সাজে ।
রাতটি হয়ে উঠত বিভীষিকাময়,
নিঝুম প্যাচার ডাকে ।
বালিকাটি ছিল অসীম সাহসী,
নিস্তব্ধ স্বভাবের মন ।
দিনের দিবালয়ে কেন বের হয়না,পাওয়া যায়নি তার কারণ ?
বিশাল রহস্যে ঘেরা বাড়িটি যেন পরে রয়েছে নিস্তব্ধ একাকী,
একটা প্রশ্ন যেন সর্বদা থেকে যায়,
বালিকাটির কালের ফল কী এটি ?