আজ আমি একাকী, আমি বিভ্রান্ত,
আমার চোখ অশ্রুজল, হতাশার সাথে নিয়মিত যুদ্ধফেরত।
তাঁর নাম নেওয়ার অপচেষ্টা,
আমার মস্তিষ্কে তাঁর সঞ্চারন সারাক্ষন,
হাজারো অপরাধে অপরাধী আমি উন্মাদ।
হিসাবের খাতায় আমি এখনো হেঁটে বেড়াই।
ভয়, যখন একা একা সব কোণ,
চারপাশে আড়িপাতা, পা থেকে মাথা পর্যন্ত একটি সুস্থ ও সক্রিয় সম্পর্কে
বিস্ফোরিত পাগড়ি,
শরীরের উষ্ণতা যখন ঠান্ডা, আমার হৃদয়ের ক্ষত তখনও বিশুদ্ব দাবানল।
  
একটি ফলন্ত গাছে আরোহণ,
আমি তার শেষ চুম্বন, প্রথম মৃত্যুর আগে,
আমার শেষ জন্মকে মৃত্যুর পরিচিতি খুব শীঘ্রই দিতে হয়
সেখানে স্থায়ী জামিন পেতে প্রস্তুত নই,
আমার কানের মধ্যে বায়ুর কূজন, দাবানলের বার্তা,
  
তোমার দুঃখিত কলিরা আমার সম্পর্কে অনিশ্চিয়তার করে।
অশ্রুজলের সঙ্গে আমার মৃত মত চোখ, হৃদপিণ্ডের ক্ষরণ,
মানসিক আঘাতের কোন চীত্কার হয়না,
শুধু চেহারায় এর কথা বলে, সবসময় না।
এক দিনের জন্য, যাদের পুরুষদের প্রয়োজন
তাদের সন্তানদের অন্তরের রক্ত, দোষী সাব্যস্ত করা কি জরুরী?
তাদের আত্মার মধ্যে শূন্যতা, তাদের হৃদয়ের বিশুদ্ব প্রেম
রঙ্গভঙ্গের রক্ষণ হতে পরিচিত, পরিবারকে বিদীর্ণ করে।
সব শান্ত হয়, যখন গাছে আরোহণ শুরু,
তর্জন হয়, গর্জন হয়, কাছাকাছি উপরে নীচে, আমি জানি এই আমার ভাগ্য,
আমার সমস্ত আপন ক্ষমা আমার বিশ্বাস নির্ধারণের জন্য,
একটি সবচেয়ে সহজ সোজা পথ জটিল করে,
শাখা প্রশাখার এপ্রান্ত হতে অন্যপ্রান্তে দাঁড়িয়ে খুঁজে ফিরি শক্ত ডালপালা।
আমার ঘাড়ের চারপাশে দড়ি প্রস্তুত,
তোমার মধ্যগগণ আজ পতনশীল, সময় খুব ধীরে চলে,
তোমার দেওয়া একটি অতি সুক্ষ এবং তীক্ষ্ন আঁচড়ও,
আমার দুঃখপ্রকাশের চিন্তা হয়নি কখনো।
তোমার চেহারায় স্বর্গ খুঁজতে গিয়ে,
কোন সন্তানের দাবী একচল্লিশ বছরেও আদায় হয়নি,
আমার জীবনের সব উৎসর্গের, ভাল মূল্য হতে হবে,
যাই হোক না কেন, যা কিছু যার জন্য নির্মাণ, তাঁর দাঁড়ানো, রুখে দাঁড়ানো এবং গর্ব তাঁরই,
 
আপনার প্রতি যার অগাথ ভালবাসা আছে, তাঁর থেকে চরম আঘাতের সম্ভাবনাও আছে।