১)
শুভ্রতার ললাটে ভেঙেছে নিস্তব্ধ রাত,
চাঁদ কই?
অন্ধকারের মোহে ভেঙ্গেছে আচ্ছন্নতার বাঁধ
তুমি কই?


২)
তুমি সেই চেনা প্রচ্ছদ, প্রাচ্য-প্রাশ্চাত্যে
দেখা হবে, যখন থাকবে শুধুই চারদিকে অন্ধকার,
তুমি আমি সমান্তরালে, তবুও তোমার আধিপত্যে।


৩)
সুখ চিহ্ন খুঁজি ফিরি তোমার অন্তরালে,
নিশ্চিন্ত তুমি ছিলে কি, কোন কালে?
আজো জল গড়ায়, দিন নাড়ায়,
শ্বাস নিয়ে শ্মশানে পা বাড়ায়।


৪)
বায়বীয় স্নানে শুদ্ধ তুমি-আমি,
নির্বাক আলোয় মৃত পূর্ণিমার ঢল
শুদ্ধ ক্লান্তিতে জেগে শুদ্ধ ভালবাসায়,
রোজ রোজ হামাগুড়ি দেয় স্নানের জল।


৫)
হারানোর মতো এখন কোন স্মৃতি নেই,
শুদ্ধ হতে কোন দগ্ধ নেই।
আগুনে পুড়িয়ে যারা সোনা করে খাঁটি,
কখনো তাদের কি ফিরিয়ে দিয়েছে দগ্ধ মাটি।