শুভ্র প্রভার জোল্যুস জালে জড়িয়ে গেছে প্রাণ
তার ঐ দিশায় কাব্য নেশায় গাইছি
প্রেমের গান।
দিব্য দিল দৃষ্টি আমায় লক্ষ্য দিল স্থির
গাইতে কলি চরণ ধূলি মাথায়
দিল বীর।
বীর সে কানাই কণ্ঠে আমার তাহার ভাব ওই ভজি
লিখতে কলম ছিঁড়তে সে জাল জাহান্নমের
কাজি।
হাল হুকুমত ছিন্ন করি গড়তে সাধের ধরা
দীপ্ত রবির আসন পাতি করতে
মনোহরা।  
সেই দিশাতে নিত্য হাঁটা ভাবের ঘোরেতেই
জীবন মরণ পণ সে ভীষণ হারিয়ে
ফেলি খেই।


মানবতাবাদী লেখা, "ভৃত্য"


তামাশার দেশে বাস ঘুঘু যেথা হাল মারে
রাত দিন চুষে খায় দ্বার হতে
দরবারে।
শকুনের ছানা সবে শব তার ই সাধনা
কথা আর তীর শরে শুনো তার
যাচনা।
নদী আর সাগরের স্রোতে ভায় বহমান
জীশু প্রভু ঈশ্বর আল্লাহ
রহমান।
ফরমান তার গান গায় তারা নিত্য
জগ আর জনতায় পদতলে
ভৃত্য।
ভেউ ভেউ করে কাঁদা কান্নার রোল বহে
মুখশের আড়ালেতে নেতা দাদা
কথা কহে।
কুমিরের অশ্রুতে কত শত আশা রয়
গোলমেলে দিন কাল দিকে দিকে
শুধু ভয়।


প্রেমের লেখা, "স্বর্ণলতা"


স্বর্ণলতা জড়িয়ে শাখে দ্যোদুল দোলায় প্রাণ
তোমায় পেয়ে জীবন জেনো স্বপ্ন মধুর
গান।
উড়তে আকাশ গগন নীলে নীলাম্বরীর সাজে
রানী তুমি মহল আমার ভালোবাসার
রাজে।
রাজকুমারী চম্পাকলি তুমিই আমার প্রাণ
গরবো সুখের নীড় সে আলয়
তাহাই আমার
ধ্যান।