“মাতৃসদন”


মর্মরে প্রান মাতৃসদন-অধী…নতার সোপান তলে,
মুক্তির গান কান্না বেদন-আর কতকাল
পদতলে…….।আর কতকাল পদতলে…….।
রিক্ত সে প্রাণ বেদনার গান খল সে অট্ট….হাসি….,
সাম্যের গান ধূলায় লুটায়  
দুঃখ বেদন রাশি…….। দুঃখ বেদন রাশি……।
কাল সে গরব গর্ব…গাঁথা-চূর্ণ রে খান খা..ন,
পুরুষ নারী সমান সমান
সাম্যতারই গা….ন। সাম্যতারই গা……ন।
এক পৃথিবী দুঃখ ঘনায় রোদন তলে প্রা…….ণ,
কাঁদরে রে সই, কাঁদছে বাতাস
কাঁদছে রে আসমা…….ন। কাঁদছে রে আসমা……..ন।
পুরষ তারা সইতে নারে নারীর বিজয় গাঁথা.........,
উড়তে গগন ধরতে লগন-দারুন
মর্ম..........ব্যথা। দারুন মর্ম..........ব্যথা।
বইছে কেন বৈষম্যের-শাণিত কৃপাণ ফলা.........
নাই কেন নাই, নাই রে নারীর
মুক্ত পথের চলা............।
মর্মরে প্রান মাতৃসদন-অধী…নতার সোপান তলে,
মুক্তির গান কান্না বেদন-আর কতকাল
পদতলে…….।আর কতকাল পদতলে…….।


“স্তম্ভ”


বিশ্বাসই ভালোবাসার মূল স্তম্ভ আর তাই যদি টুটে যায়
তা'হলে আর রইল কী! অশান্তি আর বিদ্বেষেরই
ছড়িয়ে পরে ফুলকি।
রক্ত বানে হৃদয় ঝরে, ঝড় তুফানে আগুন দ্বারে,
দাবানলের দুলকি। খুজতে চলে হৃদয় দোলে-
কী ছিল তার ভুলটি।
গাঙ সে ভাঙে পাষাণ তলে হৃদয় আঙিনায়,
রাত নির্ঘুম দিন বয়ে যায়-
মর্মরে প্রাণ বায়।
রুদ্ধ বাতাস উব্ধে গগন কাল বোশেখী মেঘের ঢল,
সোনার রবি করুণ রাগে-ক্ষীণ আলোকে
অস্তাচল।
বিশ্বাসই ভালোবাসার মূল স্তম্ভ আর তাই যদি টুটে যায়
তা'হলে আর রইল কী! অশান্তি আর বিদ্বেষেরই
ছড়িয়ে পরে ফুলকি।
রক্ত বানে হৃদয় ঝরে, ঝড় তুফানে আগুন দ্বারে,
দাবানলের দুলকি।


“”কাব্যগাঁথা”


লিখতে চলি আসর কলি ভাল কিংবা মন্দ রে,
উড়তে চলি কথাকলি-কাব্যগাঁথার
কন্দরে।
সেই ডুবে যাই ডোবে যেমন-কোলা ব্যাঙের ছা,
সা থেকে রে, গা মা পা, বাদ্যি বাজায়
ধা।
ধমকানিতে চমকে উঠি সকাল এবং ভর দুপুরে,
পরবি তো পর ঘারের ওপর-আসতে জায়া
তেড়ে ফুঁরে।
তাই বলে কী কাব্যগাঁথা দারি কমা ফুলস্টপ,
তাই কী হয় খোকন সোনা-যতই করো
বকম বক।
জন্মেতে ভাই আঁতুর ঘরে-সোনা মাখায় দিলেন তাল,
তাল তলাতে বেলতলাতে-সঙ্গেতে নাই
ঢাল তরোয়াল।
তাই সঁপেছি পেনের ডগায় শন শন শন অসিখানি,
জয় মা কালি, জয় দূজ্ঞা, এই প্রতিভা
নিস না টানি।