শ ম শহীদঃ


মাঝে মাঝে না বুঝেও
অনেক কিছু বুঝি-
বাঁচার দিশা খুঁজি!
এই করোনায় খেয়েই তো শেষ
যেটুক ছিলো পুঁজি!


বৌ-পোলাপান নিয়ে এখন
বেজায় কষ্টে আছি।
কেমন করে বাঁচি?
আসেন না তো খবর নিতে
কোন দুধের মাছি!


শুনছি শুধু সরকারে দেন
এত্তো এত্তো ত্রাণ
পাইনা তো সে ঘ্রাণ
মধ্যবিত্ত; হাত বাড়াতেও-
ভাবছি অপমান!


অর্ধ পেট আর অনাহারেই
হচ্ছে সময় পার
করছি দেনা-ধার
কিন্তু এখন দেয়ালে পিঠ
দেখছি অন্ধকার।


সঞ্জয় কর্মকার


চলেন দাদা এবার তা'লে
যুদ্ধে নেমেই পড়ি,
আপনি নিবেন তীর ধনুক
আমি না হয় ছুড়ি।
ঘাপটি মেরে রইবো মোরা
সন্ধ্যা আঁধার হলি;
দুই ভায়েতে দুই কোণেতে
ওই সে কানা গলি।
একলা মানুষ পেলেই মোরা
ধরবো দুজন চেপে;
রইবে যা তা ছিনিয়ে নিতেই
ওয়েট ওয়েট মেপে।
রইবে না ধন দুঃখ সে আর
বলতে কি আর দা;
চলেন দাদা নেমেই পড়ি
দৌড়ে আসেন ধা।


শ ম শহীদ


বাপরে বাপ
ওসব চাপ
কেমন করে লই
মধ্যবিত্ত
তাই নিত্য
উপোস করেও রই


ঝুট-ঝামেলা
পুলিশ ঠ্যালা
সইবে না যে ধাতে
না না দাদা
তোমার সাধা
থাকুক তোমার হাতে!


সঞ্জয় কর্মকার


ভয় টি কিসের আসল বিষের
পাত্র নিব সাথে;
তেমন ফাঁদে আটক হলি
জল উঠিলে মাথে-
এক্কেরে সাথ সাথ
করবো বাজিমাত;
ঢক করি তা গলায় ঢালি
না হয় হবো কাত।