নয়ন খুড়োর হাসির রাশি হটাৎ কেন উবেই গেলো
জ্যান্ত ভূতের কারনামা কী আসলো উড়ে চিন্তাগুলো।
চর্চা সবার গাঁ এর লোকের ভয় ও আছে খানিক টা
রাত্রে সবাই চলছে মেপে টিপে টিপেই ফেলছে
পা।
রুই কাতলা বোয়াল মানা চিংড়ি কীবা মুরগি পাঁঠা
খাচ্ছে না কেউ ভূতের ভয়ে মায়ে ছায়ে বাপ ও ব্যাটা।
ওঝায় বলে কলকি ভূতের-ছায়ায় নাকী এমন হয়
দশ হাঁড়ি দুধ মন্ডা মিঠাই তার বাড়িতে দিতেই
কয়।
চান্দা তুলে গাঁয়ের সবাই দশ হাঁড়ি ক্ষীর তৈরি করে
দশ কাঁধেতে দশটি লোকে চললো নিয়ে তার ঐ ঘরে।
নয়ন খুড়ো সেদিন কাঁধে গামছা নিয়ে নদীর পানে
গুপ্ত কথা কেউ জানে না বাঁধাই ছিল সেই সে
থানে।  
ওঝার বোঝা সারা সবই কেনই খুড়ো হাসছে না যে
সেসব ব্যাপার তুড়ি মেরেই তার কানেতে জোরসে বাজে।
থাক সে রাজ রাজ ঐ থাকুক নয়ন খুড়ো হাসলো শেষে
দশ হাঁড়ি দুধ মন্ডা মালাই শেষ করে সে তা দেয়
মোচে।