(গত ১৩/১০/২০১৯ তারিখে আমার প্রকাশিত, "মূক", কবিতার আমার করা ইংরেজি অনুবাদ)


“Please, go back”


Please, go back, go back
To her arm and bow down to her………
With the prayer
To give thee an alms of love
Please go back to her door and
Pray to have her
Grace.


Time has been passing away……….
She is disappointed
Looking lonely with an empty eye;
Exhausted without
Thy.


Your attention in the wrong direction
Out of her boundaries……
Please do not give her pain.
She is shocked and mourning and……………
Her heart and soul has became heavy
Like stone.


Please, go back, go back
To her arm and bow down to her……….
With the prayer
To give thee an alms of love……
Please go back to her door and
Pray to have her
Grace.


(অনুবাদিত মূল লেখাটি)


“মূক”
(লেখাটি লিখবার পর দু চার বার পাঠ করছিলাম আর হাসছিলাম মনে মনে, কারণ নাম না বলে দিলে লেখাটিকে অনায়াসেই রবি ঠাকুরের লেখা বলে চালিয়ে দেওয়া যাবে, হাঃ হাঃ )


ফিরে যাও ওগো ফিরে চাও
তাহারি সোহাগে.........
নতজানু শিরে, প্রার্থনাতে
মাগিতে করুণা তার.........
ফিরে যাও ওগো ফিরে চাও
আজিকে তাহারই
দ্বার।


বেলা বয়ে যায় দ্বিপ্রহর গত
অভিমানে চাহে প্রিয়ে......
তাহারই দুয়ার শূন্য আজিকে
উদাস রয়েছে
চেয়ে।


ভ্রান্ত দিশাতে আঁখির বাহিরে
হৃদয়েতে মাতে শোক;
দিও না তাহারে, পাষাণ সম সে
তোমারই বিহনে
মূক।


ফিরে যাও ওগো ফিরে চাও
তাহারই সোহাগে.........
নতজানু শিরে, প্রার্থনাতে
মাগিতে করুণা তার.........
ফিরে যাও ওগো ফিরে চাও
আজিকে তাহারই
দ্বার।


‘ভেনু’, (প্রিয় কবি সুমিত্র দত্ত রায়ের শুভ জন্মদিনের কবিতা)


ও গো দাদা মেনুতে কী! ভেনুই বা বলুন কোথা
থাল কী সাথে আনবো; নাকী
দিবেন শালের পাতা।
টক না মিঠে বলুন দাদা শেষ বেলার ঐ দই
মাছ কী বোয়াল, নাকী দাদা জ্যান্ত
সর্ষে কই।
মাংস খাসির নাকী চিকেন ভাত কী বিরানী
পোটলা সাথে আনব দাদা, বাঁধবো
একটু খানি।
সবাই দাদা বাড়ির লোকে তাকিয়ে আমার দিকে
ওদের দাদা করতে না চাই, হতাস এবং
ফিকে।
আজকে প্রাতে খবর পেলুম জন্মদিনের বায়
আসছি আমি শিয়ালদাতে, আসছি দাদা
ধায়।


“ঠিক বলেছেন”


ঠিক বলেছেন ঠিক বলেছেন কশায় দিছেন ঘা
লাথ আর ঘুশি কিল চাপ্পর, আর পাবেনি
রা!
রাম আর রহিম এক চারিতে চরচরিয়ে খাবে
জাতের নামে বজ্জাতি টা, দূর পানিতে
যাবে।
সোজা আঙুল ঘি উঠেনি, বাঁকাই চলুন করি
পাছায় লাথি মেরেই দাদা, দেশ হতে বেড়
করি।


“অন্ধ”


দেশটা মোদের সোনার নাকি
কয় তো সবাই লোকে;
অন্ধ আমি দেখতে নারি
যাই যে কেবল
ভুকে।
কলার ছোলায় পিছলে আমি
উল্টে গড়াই পথে;
লোকে বলে অন্ধ কানা
দেখতে নারিস
চোখে।
আর পারি না তাই তো দাদা
দিলেম চোখে ঢুলি;
এলেবেলে পথেই দাদা
অন্ধ আমি
চলি।


"জেহাদ"


ও লাডলা এই বেলাতে; বেল কুড়াবে ভাবো!
সঙ্গে তোমার কেউ রবেনা, হাসছে দেখ
রব ও!
মরণ দোরে হাঁকলে কী কেউ; পার পেয়েছে কবে
জীবন তো ভায় দু পলের ঐ, সঙ্গে কিছু
যাবে?
আমার পিতা তাহার দাদু বাসতো জীবন কতই ভালো
সব পিছনে রইলো পরে, শ্মশান বাসি সবাই
হলো।
হালের গরু হালই চালায় ময়রা তেলি তেল
ধনের নেশায় মানুষ ঠকায়, কেমন দেখায়
খেল!
শহীদ যারা হয় গো তারা অমর ধরাতলে
অস্ত্র ধরো মারতে অসুর, জীবন;
গেলেই না হয়
চলে।


"ভয় খাওয়ানো খুঁড়ো" (শিশুতোষ লেখা)


ভয় খাওয়ানো জ্যান্ত খুঁড়ো
এতই কেন তাড়াহুড়ো!
ভিরমি তুমি খাবেই খাবে
দিচ্ছি কশে জবর
গেড়ো।


আসছে দিন লাগবে না আর
স্মার্ট ফোন আর কম্পুউটার,
একখানি চিপস কপাল সেটে
যা দেখার ঐ দেখব নেটে
বুঝলে দাদু ভাই;
এত কিছুর নাই প্রয়োজন
বালাই ষাট!
ভয় খেলে গো
তাই।


হুস করে পুশ হবই দাদ্দু
চাঁদে কী বা মঙ্গলেতে,
মোঙ্গলিয়া দেখাও কেনো
বাঁধতে চাও শৃঙ্খলে-
তে?


আস্ত খাবার হাওয়ার থেকেই
টপ টপ টপ পরবে ঝরে,
টিপলে বোতাম ফুস করে দা
খাব যে গো পেট টি
ভরে।


বুড়ো হারে ফাজলামীটা
ভুলতে তোমায় এবার হবে;
আমরা হব অমর ধরায়
হরি তোমায় জ্যান্ত
নেবে।


বুঝলে বাছাধন!