হেরাফেরি


হেরাফেরি মানুষ করে করেন না তো তিনি
পাপের বোঝা স্কন্ধে বয়ে ভাবে সর্ব জ্ঞানী।
রব তো রঙিন রং দিয়েছেন অযুত নিযুত কোটি
কালো নিয়েই মাতলো মানুষ করতে নিজের ক্ষতি।
আকাশ দিল সুনীল গগন প্রাণের বায়ুর সনে
প্রদূষণেই ভরলো মানুষ বাষ্প বিষের গানে।
মন্দ ভালো দুয়ই কাজের প্রয়োগ হলে ভূল
শুনো কবি বকছ কেনেই; যাবেই ভেসে কূল।


তুমি ছুঁয়ে দিলে দিল


তুমি ছুঁয়ে দিলে দিল
           খুশির পাহাড় চড়ে,
শিউলি বকুল হাস্নেহেনা
           আমার ঘরে ঝরে।


তুমি ছুঁয়ে দিলে দিল
               প্রেমের তুফান বয়
আঁধার ভেঙে ঊষার আলোক
        রাত্র দিবা রয়।


তুমি ছুঁয়ে দিলে দিল ক্লান্তি ও ক্লেশ
                  হয় তারি অবসান
তুমি ছুঁয়ে দিলে দিল ঘরেতে হে মোর
      চাঁদ তারা আসমান।


তুমি ছুঁয়ে দিলে দিল প্রশান্তির ওই
                স্নিগ্ধ বাতাস বয়
তুমি ছুঁয়ে দিলে দিল স্বর্গ সম
        ঘর যে আমার হয়।


মানুষ! ফানুস


মানুষ! ফানুস, বক্ষে সে তার আদার ব্যাপার চলে
দর দামে হয় শ্রেষ্ঠ সবাই-পণ নিয়ে সে গলে;
ব্যাপার সে তার বধ্যভূমি
হোঁতকা মোড়ল তুমি আমি
বিষ ধরণী বইছে হাওয়া, ফন্দি ফিকির ছলে!!


পাগলা হাসি


শুধুই হাসি পাগলা হাসে কচ্ছ দাদা কী
তার সাথে ধন লাগবো রে কই খাইতে দুধ আর ঘি!
কচ্ছ তা কও কওন ভালা
জবান কী আর দেওন তালা,
যম ও যান ব্যাবাক ফিরে, হর সালেতে দিলেই ফি!! (হাসপাতালে)


হাসি না হয় তুমিই দিলা আমি দিলাম ধন
হর এক সাল ভর্তি হবা; দাদায় করেন পণ!
যম কী ঢেঁকি
হবেই মেকি,
হর এক সালে দু-চার লাখ, দিবেন দাদা কন!!