ছিঃ
মুক্ত মনের লেখা।
শেষ তিনটি লাইন প্রিয়কবি কবীর হুমায়ূন মহাশয়ের দাও আমাকে পাখি করে দাও কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা।


একটা ভুল হাতে শান্তির নোবেল প্রাইজটা চলে গেছে-
যে এমনভাবে মানবিকতার হত্যা করতে পারে-
সে তো পশুরও অধম-
নরাধম।
এক পৃথিবী লজ্জা!
মনে হয় পিষে দলে চটকে মারি।
অসহায় শিশু নারী হত্যা-
পাষন্ডি শয়তান! পামর ছিঃ!
ছিঃ মানবতা-শান্তির নোবেল!
কলঙ্কিত নোবেল!
আশ ছিল ওটা ছিনিয়ে নেবো-
এখন পায়ে ধরে সাঁধলেও-নিতে পারছি না!
অতঃ সু চি!!ছিঃ
যার হৃদে এতটুকু মানবতা বোধ নাই
তারি হাতে শান্তির নোবেল পুরস্কার!
ধিক্কার ধিক্কার।


প্রিয় কবি খলিলুর রহমান মহাশয়ের আজ প্রকাশিত দৃষ্টিভ্রম কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
ব্রাত্য


অন্তর দিয়ে যা দেখা যায় তাহাই সত্য-
জাগতিক সব দৃষ্টিনন্দন
সেইখানে হয় ব্রাত্য।
হৃদয় বুলিতে নাই ভুল নাই-
হেরিনু দশটি দিক-
বিদীর্ন হইল হৃদয় আজিকে-
মানবতা দানবিক।
হেথায় ধরায় দিকে দিকে দেখি-
শ্বাপদো চতুশ্পদী-
আপনো আপনো সিদ্ধি লভিতে-
দামবতা রূপ আদি।
নাফের জলেতে লিখিত হয় যে-
দীর্ন মানবাতা ছিন্ন গাঁথা-
অন্তর কেঁদে কেঁদে যায়-
অশ্রুতে রচিতে দারুনো মর্মব্যথা।
অন্তর দিয়ে যা দেখা যায় তাহাই সত্য-
জাগতিক সব দৃষ্টিনন্দন
সেইখানে হয় ব্রাত্য।


প্রিয়কবি জাহিদ হোসেন রনজু মহাশয়ের আজ প্রকাশিত বিবর্ণ জীবন কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
নেইকো মানা


আমি তো রোজ রাত্রিকালে-জ্যোছনা চাঁদ হৃদয় মাখি-
লক্ষ তারার ঝিকিমিকি-
কাব্যগাঁথায় জড়িয়ে থাকি।
নয়নতারা সাত সাগরের-লহর ডগর তুলতে টান-
শিস বুলবুল ওই দিয়ে যায়-
গাইতে কবির মধুর তান।
ভ্রমর অলি মন ঠিকানা-পুস্প কলি আঁকতে তুলি-
স্নিগ্ধ আলোক তুফান তুলে-
দুঃখ ব্যথা অনেক ভুলি।
কল কাকুলি পাখির সুরে-মনটি যেন হারিয়ে যাই-
পারিজাতের নন্দ বনে-
আকাশ উড়ে ধরতে তাই।
দুঃখ ব্যথা তুফান তোলে-মানবতা যেথায় কাঁদে-
অধর্ম হিংসা যেথা-
দ্বেষ জ্বালাতন শিকল ফাঁদে।
আমি তো রোজ রাত্রিকালে-জ্যোছনা চাঁদ হৃদয় মাখি-
লক্ষ তারার ঝিকিমিকি-
কাব্যগাঁথায় জড়িয়ে থাকি।
তোমার কবি দিলেন মন-ঈশ্বরেতে মন ঠিকানা-
ধরতে চাঁদ আকাশ আলো-
হৃদয় আকাশ নেইকো মানা।


প্রিয় কবি শাজাহান কবীর শান্ত মহাশয়ের আজ প্রকাশিত স্বাধীনতার গান কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
আগুন


দশ দিশাতে জ্বলছে আগুন-সিন্ডিকেটের রাজ-
তুললে ধ্বনি মরতে হয়-
ছোঁ মারে ওই বাজ।


রাস্তা কানা মা বোনেদের ইজ্জত নাই মান-
গাইতে ভালো আর লাগেনা
স্বাধীনতার গান।


দিন দুপুরে খুন খামারি-পুলিশ বালাই ষাট-
তুললে আওয়াজ পিট পিটানি-
ছাল তুলতে বাট।


আকাশ কাঁদে বাতাস কাঁদে-কান্না সীমা নাই-
কেমন করে বলি রে ভাই-
স্বাধীন দেশে রই।


প্রিয় কবি রঞ্জন গিরি মহাশয়ের আজ প্রকাশিত গর্ব মোদের বাংলা ভাষা কবিতায় আমায় দেওয়া মন্তব্যের উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।


আরে আজ জন্মদিন ছিল নাকি-
দেখুন দেখিই নি আসরের
পেজের ডানদিকটা।


দেখলে একটা গোলাপের পদ্য লিখতাম অবশ্যই-
আর তার পাপড়িতে লিখে দিতাম
আপনার নাম।


উপহার দেওয়া গোলাপ দুদিনেই শুস্ক হয়ে যায়-
কবিতার গোলাপ হাজার হাজার বছর।
এই দিনটা আসুক বারে বারে-
শতবার।


শুভ জন্মদিন।