(সারাদিন বাহির শহরে ছিলাম। এইমাত্র এলাম রাত ১২ টায়। দু তিন ঘন্টা এখন লেখা পাঠ করবো। আলোচনা বিভাগে সরাসরি এক্ষুণি লেখা একটি শিশুতোষ কবিতা তাই)


বুলবুলি তুই কোথায় গেলিস দ্যাখ তো কবির হইলো কি
ঘোড়া রোগেই ধরছে বোধ হয়; মুখরা কেনেই হইলো ভি।
এ বি সি ডি অ আ ক খ গাইছিল তো বেশ তো সে
শিজ্ঞির যা বুলবুলি তুই, মধুর সুরে শিসটি দে।
আসল বাত জানিস বুল কানে কানে আয় রে বলি
শিসটি দিলি! তুই ও জানিস বইমেলার ঐ নামাবলী।
বই দিয়ে সে ভাজলো খই বই মেলার ঐ প্রাঙ্গনেতে
আগুন তাই লেগেই গ্যাছে  ভিডিও ম্যানের সলতে টাতে।
একদন না , বাজাস নারে, তোর কি জুতার ভয়টি নেই
মারলো জুদি ফটাস করে রেগেই গিয়ে হারিয়ে খেই।
না রে বুল জাস নি হোথা পালিয়ে ফিরে আয়
ফিঙ্গে নাচে গাছের ডালে ঘুঙুর নূপুর জড়িয়ে পায়।


এক্ষুনি আর একটি লিখে ফেলেছি, হাঃ হাঃ


"কবিতা"


তুমি আঁধার রাতের গোপন ডেরার ফল্গু সুধার ধারা
কালোয় ঘেরা রাত আকাশের জ্যোছনা
আলোক তারা।
তুমি কৃষ্ণ কানাই; বাঁশির সুরে মোহন হাওয়ার দোল
প্রেমের বরণ ডালায় তুমি; সুপ্ত
হিল্লোল।
তুমি সোনার বরণ উজার ক্ষেতের স্বর্ণ কমল সুর
অগ্রাহণের সোহাগ মাখা স্বপ্ন
সমুদ্দুর।
তোমার দোলে দুলিয়ে কোমর কলসি কাঁখে তার
বিজলি করক রূপের শোভায় শোভিত
মণি হার।
দীপ্ত তুমি প্রভাত ঝরা রাতের মহীয়সী
জ্যোছনা কিরণ রূপটি তোমার তুমি ই
রবি শশি।