শ ম শহীদঃ-


ক্রমেই এখন হচ্ছে উচু
রাজাকারের ঘাড়!
গজাচ্ছে দাঁত, বাড়ছে নাকি
হিংস্র নোখের ধার!


খাচ্ছে যাঁকে হানছে তাঁকে
এতো ওদেরে বাড়!
সুযোগ পেলেই রক্ত ঝরায়-
প্রিয় স্বদেশ মার!


মুখে-ওদের ধর্ম বুলি
কর্ম হিংস্রতার,
বিবেক রেখে বদ্ধ ঘরে
সাজে ঈমানদার!


জাগো জাগো মুজিব সেনা
সময় কোথায় আর?
ছাঁটতে হবে ওদের মাথা-
পায়না যেন ছাড়!


.সঞ্জয় কর্মকারঃ-


বকুল যেমন মিনতি করে ডাকলি আমায় কাক ভোরে
বকুল যেমন মিনতি করে ডাকলি আমায় কাক ভোরে
বসন্তের ওই লাল আগুনে আজ আমারে
তোর দোরে।
.
উঠলো তুফান হৃদ মদিরায় আগুন ঝরা
তপ্ত লহু গাইলো কূহু তোর আঁচলের গাঁটছড়া।
তোর আঁচলের গাঁটছড়া।
.
বকুল যেমন মিনতি করে ডাকলি আমায় কাক ভোরে
বকুল যেমন মিনতি করে ডাকলি আমায় কাক ভোরে
বসন্তের ওই লাল আগুনে আজ আমারে
তোর দোরে।  
.
বহ্নি শিখার দহন তাহে উদয় শিরায় উগ্র বায়ু
উগ্র বায়ু , উগ্র বায়ু উগ্র বায়ু।
তার দহনে শিকড় টানে, তার দহনে শিকড় টানে
মিলন সুধার তোর ওই লহু।
.
আহা! বকুল যেমন মিনতি করে ডাকলি আমায় কাক ভোরে
বকুল যেমন মিনতি করে ডাকলি আমায় কাক ভোরে
বসন্তের ওই লাল আগুনে আজ আমারে
তোর দোরে।


শ ম শহীদঃ-


যদি-
অগ্রাহায়ণের শেষে-
আহা বসন্তটাই এসে-
গাইতো মধুর গীত!


তবে-
কঠিন পৌষ-মাঘ
হলেও তেজী বাঘ
পেরিয়ে যেত শীত!


আমি-
দুঃস্থ অসহায়-
কালের করোনায়
নড়বড়ে এই ভিত!


শুনি-
ভাইরাস চীন-দেশী
শীতে প্রকোপ বেশী
কখন যে হই চিত!


সঞ্জয় কর্মকারঃ-


তাই ভজহরি গাই
আমরা দুটি ভাই;
গৌড় হরিবোল কন্ঠে লয়ে
ভজন মাতি রই।