ইতালির কোন এক ব্যস্ত
শহরে
হাজার মাইলের ব্যবধান গড়ে
মিষ্টি জল আর
দক্ষিনা বাতাস ভুলে
তোমরা আছ বরফ গলার
ভীরে।
তামান্না তাসকিন রাইদা
কেমন আছ তোমরা
পাসতা খাওয়ার ছলে
আমাদের মনে কি পড়ে?
তাসকিন কি অনেক দুষ্ট
আর রাইদা কি খুবই শিষ্ট
তবে তামান্না কি
এ দুয়ের মাঝামাঝি?
তাসকিন যদি কবিতা পড়ে
রাইদা মাতে গল্পে
তামান্না তবে ভয় পায়
ভূতটা দেখে স্বপ্নে।
তাসকিন যদি কান্না করে
রাইদার চোখে কি অশ্রু ঝরে
তামান্না তবে হেসেই মরে
নাক দিয়ে প্যান পড়ে।
তোমাদের মিস করছি ভিষন
স্মৃতিরা সব কাঁদছে পিছন
ভালো থেকো সব ক্ষণ
থাকুক তব শুভক্ষণ।
:-):-):-):-):-):-):-):-)
আমার ছোট কাকা ফ্যামিলিসহ ইতালি থাকেন। তার তিন মেয়ে। বড়মেয়ে তামান্না ইতালিতে পঞ্চম শ্রেণীতে পড়ে। তাসকিন রাইদা মাত্র স্কুলে যেতে শুরু করেছে। ওদের জন্ম ইতালিতে। গত বছর ওরা বাংলাদেশে মাত্র দু মাসের জন্য এসেছিল। এ সময়টায় সারাক্ষণ আমার সাথে ছিল। এখন তারা ইতালিতে। তাদের উদ্দেশ্যে কবিতাটি লিখা।