কীর্তনখোলার পাড়ে দাড়িয়ে; প্রলাপ করে
এক অশরীরী।কিছুটা ঢেউ তাতে মনোযোগী।
কোন এক জুন মাসে-
সন্ধ্যার অভিমুখে রিহার্সাল হয়েছিলো
এই কীর্তনখোলায়।
সংলাপের ডামাডোলে; একেকটি স্রোত
ভিন্ন ভিন্ন শরীর নিয়ে উত্তাল হয়েছিল
আবার, কোন কোন দিন- শান্ত রাজপুত্রের মত
শুধু দ্যুতি ছড়িয়েছে দিকে দিকে।
বালকদের নিয়েছে মায়ের মত গর্ভে ভরে  
জমা রেখেছে- কয়েক পুরুষের বৈচিত্র!


কচুরিপানা সরিয়ে-
কয়েকটা শিশু ঢেউ ছুঁয়ে দেখি!
‘তুমি সংলাপকারী তো?’
আমি চমকে উঠি ! ওরা কীর্তনখোলার সন্তান বটে…