পুনরায় স্পর্শ করে দেখি-না,এ আমিই তো
তবে সময়টা ঠিক রাত কিংবা ভোর নয়; অন্য কোনসময়
যার সাথে পরিচিত নয় দেয়ালঘড়িটা।
কক্ষচ্যুত নক্ষত্র-দৃষ্টিপরীক্ষা নিলো। বারকয়েক
পৃথিবী শয্যা ছেড়ে উঠে এলো।
প্রাচীন শরীরের মত সয়ে গেল ভারসাম্য!
নিকটবর্তী কুহকের গর্ভে গুটিকয়েক ভবিষৎবাণী;
অনাগ্রহে-কুহককে ডাকতে দেই না ইশারায়।
ছায়াহীন পৃথিবীর শরীরে মস্তবড় ছায়া ফেলে-
হাঁটতে থাকি ।
পৃথিবী আমার ছায়া নিয়ে চলে
অনাদির পথে।
মমীটা অন্যভাষায় অনুবাদ হলে ক্ষতি কি!