বিষণ্নতা জানি
জানি কিভাবে সে আয়ু তিলে তিলে খায়


শুরু করতে না করতেই কবিতার এই গ্রীবাদেশে এসে স্লোগানের মত করে কিছু একটা লিখে চিৎকার করে উচ্চারণের ইচ্ছা জাগছে (যেহেতু, এরপর যা লিখতে চাইছি তা বোঝাতে পারে এমন শব্দ খুঁজে পাচ্ছি না)। কবিতার শব্দগুচ্ছ তো নিজেরা উচ্চারণ জানেনা। আশেপাশেও মানুষ প্রচুর, বিধায় যা করে যেতে এই মুহূর্তে অপারগ, তা মুলতুবি রেখে দেখি কতদূর যাওয়া যায়... কিংবাঃ


এই পরিস্থিতিতে এভাবে বলা যায়,
"উড়ুক ধুলো, তোমার নাম ভুলে গেছি
ধুলোই সমীচিন, শিকেতে নিজের ধাম"


শুধু আমাদের আকাশ মেঘে ভরে যাবে ধীরে
তবু তুমি বলবে না, অভিমানে ফিরে যাব
আমিও যদি না বলি কিছু, তাকাবে না ফিরে


এভাবে একদিন দেখবে দুই বছর কেটে গেছে, কেটে যাবে বছর চার অথবা অপার। আমিও বিক্ষত সময়ের ভারে লিখতে চাইলে কবিতা বলে যাব পৃথিবীর অবিচার। একমাত্র বুকে একক নামের হাজার ভ্রষ্টাচার মেনে আর আসবে না কবিতা।