এক নারী তার নীর গন্তব্যে গুটিয়ে নিচ্ছে হাসি
কি যে হলো কোন অজানায়, নিস্তব্ধ তার মুখ রাশি।
আয়নার মতো মুখ খানা তার সবাই জানিতো আহা
চামড়ার নিচের কালো দাগ তার কে জানিতো তাহা।
সরল মনে মিশিয়া যাইতো সর্ব সঙ্গে হেসে।
কে জানিতো টিচারের মায়া অগোচর দৃষ্টি হবে।
কয়দিন দেখি একলা চলে নিঃসঙ্গ পনে
কে জানে তার আচল ডাকা কি ব্যথা তার মনে।
ক্লাসের সে বাঁচাল মেয়ে আজকে বিষণ একা
সুরের ভঙ্গি থমকে গেছে,বলো কিসের বিষন্নতায়।
সে জানে তার কিসের ব্যথা,বলেনি আজও কারো
চাপা কান্নায় কত নারী হারিয়ে যাবে আরো।
মহান সর্ব অঙ্গ মহান,নিশ্চুপ হয় যদি ভবে
অঙ্গের দাগ যদি চুপ্তি মেরে সাড়ীর আচলে ডাকে।
ক্ষুদার্থ পৃথিবীর মনের বাসনায় বিলীন করে মুখ
তবেই হবে সান্ত পৃথিবী,মাংসাশী পাবে সুখ।
চাপা কান্নায় অন্ধ পৃথিবী দেখবে না তার লুকায়িত রুপ।