পরিযায়ী জেব্রার দল গ্রেজিলের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করছে। অনেকটা পথ পারি দিতে হবে চন্দ্রবিন্দু পাহাড়ে। এখানে অক্সিজেন বা করোনা নয়, বাস করে খাদ্যশৃঙ্খল। বাসাতে তিনটে চিতা শাবক। বড় হয়ে উঠছে খ্যাকশিয়ালের দৃষ্টি এড়িয়ে।


মা চিতা বুঝিয়ে দিচ্ছে ঘাস জমির কবিতা। কেমন করে লিখতে হয় দিগন্তের সূর্যরেখা।


আর দূরে
এক শেভ করা লোক বসে ক্যামেরা হাতে।


এসব বনজ ঘরবাড়ি উপন্যাসে নামালেই সাহিত্য আকাদেমি।


মানুষ সব জানলেও বর্ষার তীব্র বজ্রবিদ্যুৎ জানত না।
ভয়াবহ তেজ সে জলধারায়।
তখন উপন্যাস নয়
শরীরের উপর সুনামী।


শুয়ে থাকা জঙ্গল মাতা সব লক্ষ্য রাখে।
হাসি কান্না, বাড়িতে অসুস্থ মা।
শুধু পশুপাখিদের উপর অত্যাচার
সহ্য করে না নদী মা।


শেভ করা মানুষটিকে উদ্ধার করা হয়েছে
তিন চিতা শাবক দূর থেকে দেখছে
শাবক তিনটিকে খাঁচায় বন্দী করেছিল
করোনা সৃষ্টিকারী প্রাণীর দল।