এসো গাছতলার বৃষ্টিতে লিখে রাখি চোখজীবন
অবাঞ্ছিত রাগ-জ্যোৎস্নায় আপ্লুত হোক ধর্মতটরেখা
বিজ্ঞ ভাবনার ভাষারা উদ্বায়ী হলেই কবিতা জন্মায়,
মানুষ কবিতার আতুড়ে সাহিত্যকথা মাখছে বহুকাল।


নিয়ম করে লিখতে বসা সাহিত্যিক আসলে শ্রমিকঘড়ি
তাগিদ অনুভূতি নাড়িটান প্লাবনধারার মতো স্বচ্ছ, পবিত্র।


শরীর ভালো না থাকার গাছটায় বাসা আছে, পাখি-বুকের
দাঁড়াই কিছুটা আবক্ষ পাহাড়িয়া গন্ধে, তারই এ পাশে,
গোলমরিচের মতো তোমার তিলটা বড্ড সুন্দর মূর্তি,
আচ্ছা করলার সাথে কখনও ঝগড়া করেছো বা তিস্তা
শুনেছি তোর্সা নাকি অমায়িক, তর্ক না করেই বিখ্যাত।
মানিয়ে নিতে পারে আতরনামার উত্তর থেকে দক্ষিণ...


শেষ পৃষ্ঠার উপন্যাসে তুমি মিলন চেয়েছো পাঠক।
তোমার সাথে বিচ্ছেদ দূরত্ব ওখান থেকেই শুরু...