‘হু, রবীন্দ্রনাথের থেকেও বেশি কবিতা লিখেছে’
এসব বলেই আমাকে কটাক্ষ করতেই পারো।
বলতেই পারো—‘অপদার্থ অপ্রয়োজনীয়’


এরপর,
এটুকু বুঝে নিতে হয়,
যাপিত ছন্দ-কবিতার কোলাহলে
তোমার আত্মার দহন বৃত্তান্ত তেমন ভাবে জানা হয়নি।


এসো,
আমরা দিন ও রাতের সন্ধিক্ষণ দেখি।
রাত ও দিনের সন্ধিক্ষণ দেখি।


একরাশ শান্তির অনুসন্ধান করতে পারবেই।
কবিতায় সংখ্যা নয়, শান্তিকেই খুঁজি আত্মার শুদ্ধতায়...