স্খলিত খোপায় ছেঁড়া, রজনী গন্ধার ফুল ,
স্বৈরাচারী প্রবনাতায়, আঁচলার নামে ঝুল ।
এক একটি জামিনী কাটে ,নিষ্ফল আবেদনে ,
পরিব্রাজক আত্মারা,ব্যস্ত সদা নিবেদনে ।
সামলায় মরীচিকায় ,জনারণ্যের জনরোষ ,
গর্ভ ছেঁদ বিভীষিকা,জলাভাবে  ক্লান্ত দেহ কোষ ।
কি দারুণ ,স্নিগ্ধ ছোয়ায়, দেয় সান্নিধের স্বাদ !
বুকের উষ্ণতায় আঁকরে ধরে ,শিশুর ক্লান্ত কাঁধ ।
ঘরে বাহিরে আফিস আদালতে ,মান্ধাতার নীতি মূক্ত ,
কর্ম যোগ্যতায় ,প্রমান সাপেক্ষ আনেকের সম যোগ্য ।
নৈবিদ্য হাতে উন্মুক্ত কেশে শাঁখা সিঁদুর বেশে!
নারী তুমি অতীব সুন্দর,যখন সোহাগের সুখ মেশে ।
বিহ্ননলতা স্বপ্ন দেখে, দুর্ভাগ্য জর্জরিত মহা যজ্ঞে ,
লিঙ্গ পরিবর্তন !বস্ত্রের ন্যয়, অর্জুন পান যেভাবে ভাগ্যে !    
তাঁদের কাল- রাত্রি যাপন, কৎ্সিত স্বপ্নাদেশে ,
নর নারী ,কারোরি নও , কোথায় যাবে শেষে ?
বিহ্নন্যলতার ভিন্ন জাত, তাঁর নারী রূপ বড় পছন্দের ,  
জ্ঞান হতে ই ,সাজতে সাধ , পৃথিবীটা কত আনন্দের !
নষ্ট সমাজের ফষ্ঠি নষ্টই ,তাঁদের, উগ্র পথে টানে ,
কিসের দায়ে,কোথায় যায় , সে শুধু বিধাতা ই জানেন ।
উভয় নারী তাকিয়ে আছে ,চায় শুধু সম্মান ,
অন্তরের একটাই শব্দ , আমরা ঈশ্বরের সন্তান ।