ঠাকুর পূজার বাড়তি মালা  
            তোমার দিতাম গলে
ছেলেবেলা হতে তোমায় ছিনেছি
              আমাদের ঠাকুর বলে।
মালা চন্দন দিয়ে ফটো সাজাই  
           ঈশ্বর মানব কে বুঝিনা                    
প্রসাদ  সাজিয়ে তুলসী দেওয়া  
                এটা কখন ভুলিনা ।
লেখা পড়ার শেখার পাতায়  
              তোমায় যখন পাই !
সাহিত্য সম্ভারে  তোমার ব্যাপ্তি
               ভাষার ঠাকুর তাই ।
একটা রবির রশ্মি বিকিরণে যেথা  
       ব্রম্ভান্ড আলোয়ে আলোকিত  
তুমি ও রবি, জ্ঞানের আলোড়নে
              করলে বিশ্ব পুলকিত ।
দূর দৃষ্টি সৃজনশীলতায় গরীয়সীর    
               পথ প্রদর্শক হতে চাই
উজাড় করে মন দিয়েছ সৃষ্টি কে  
             পরিবেশনে আনন্দ পাই।  
ঠাকুর সর্ব শক্তি মান জানি তাঁর
                  জাদু কাঠির মন্ত্র বলে ,
তোমার ও ঠাকুর অতুলনীয় সম্ভার  
          সেরা সাহিত্য সম্রাটের দলে ।
ছোটদের মনে প্রবেশ করেছেন কবি
                 কত প্রশ্নের উত্তর নিয়ে
আমাদের জন্য গেঁথেছেন দরবার  
                 শান্তির নিকেতন দিয়ে।  
বাংলাতে ছাড়াও বিশ্ব দরবারে পূজে  
            তোমার মূর্তি সকলে গড়ে


বিশ্ব কবি  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর,তুমি  
           প্রথম চিনলাম  রচনা পড়ে ।
জানার জগতে আমি  নিতান্ত শিশু
              হাতে খড়ি হল এই সবে ,
নিজেকেই চিনতে দেরি হয়ে যায় যেখানে !
            ঠাকুরদের জানবো আর কবে?