সেই হিমবাহ শীতে,
রোহিঙ্গা তাঁতি র বুননে;নীল বুটিক চাদরের
আদর;নরম ওমে র
                 প্রথম প্রতিশ্রুতি,
তারপর;ওঠোনে সূর্য ঢেলে দেওয়া রঙ
                            নানান রঙে যৌনতা!
সেই সাথে চেনা হলো- সূর্যের দাপট!
অহমিকা র পেছনের নিকষ আঁধারকেও


সেদিন জগন্নাথ হলে র পিছনে
চাদর পরিয়ে দিচ্ছিলে এক
                ভাসমান পতিতা র গা'য়,
সাময়িক উষ্ণতা র খোঁজে;ভাঙলে আরশ?
ওর স্বামী নেই তাই বুঝি হলো অভুক্ত সম্ভোগ?
কী বলা যায় একে, মানবতা!!!? না কী লালচ?


আর সেই বারবনিতা,
মায়ের আহ্লাদে ঢেকে দিলো যে জারজ শিশুটি র
                                   কোমল পবিত্র গা
তাকে সমাজ মায়ের সন্মান দেয় কি?
চলে যাচ্ছ দিব্যি
            পিছন ফিরে না তাকিয়ে,
যেমনটি চলে গেছ
            ফুলসজ্জা বিহীন বাসর ছেড়ে,
নব বঁধুয়াকে ফেলে
            অনেক বছরের পুরাতন বদভ্যাস দুয়ারে.


আজও সেই নীল বুটিদার খেলা করে
তোমার;বধূয়াবিহীন অবৈধ চাদরে.