আশে পাশে ই থাকে,
পায়চারি করে হাঁটে,
ঘরের ভিতরে না এসে
ঘুরে বারান্দা,
এক জোড়া নি:শব্দ পা


এ ঘর ছেড়ে ও ঘরে যেতে গেলে,
আনমনা উদাসী পায়ে চলে,
পাশাপাশি নয়,কাছাকাছি ও নয়
ঠিক ততটুকু দূরে,
দূরত্ব মাড়িয়ে মৃদু ঘ্রাণ যেভাবে ভেসে আসে,
পশমী গলা বন্ধের নিবিড় উষ্ণ ভাঁজ ছেড়ে,
হয়তো বকুল সুবাসী,নয়তো গন্ধরাজ;
কাঁঠালি চাপা মিশে


বৃদ্ধাঙ্গুলি নখে ফোটে উজ্জ্বল
প্রভাতের আলো,
পায়ের গোঁড়ালি ছুঁয়ে
মেঝে র আলো যেন চমকালো!


নিরুত্তর নিস্তব্ধতা;উত্তর পেয়ে,
প্রতিদিন যে বকুল রাখা জমিয়ে,
এ বুঝি তারই প্রাণ চুরি করে রোজ
হয়ে গেছে অন্তরের অন্ত:স্থলে র নির্যাস!


বারান্দায় দাঁড়িয়ে পা
বাকিটুকু সাদা কুয়াশায় ঢাকা