এক
পৃথিবী ঘোরে কই!
সূর্যই তো আসে বারবার


ভিতরে বিষ্ময় খেলা করে
চলে যাওয়াটা নয়,ফিরে আসা মানুষটাই বিষ্ময়কর!


নিকোটিন-গেলা কাশি খুনীর মর্যাদা পাক্‌ এবার


দুই
হলদে কুয়োর  জল
মনেহয় ছিল,  থাকবেও


অদৃশ্য কুটুম আসে দিলখুশ রাস্তা ধরে,
মধ্যাহ্ন ভোজনের ঘ্রাণ সন্ধ্যাকালীন ধূপের সমান।


পায়েসান্ন তো চাই নি,চেয়েছি ভাপা পিঠের নরম ধোঁয়া


তিন
শূন্য হাঁড়ি বাঁধা
খেজুর গাছের গায়ে


পিছন ফিরে দেখি অনন্ত বিয়োগে
খেজুরবন শূন্য  হওয়া...


বিমর্ষ গাছি,অবহেলার গাছ, রক্তাক্ত পিঠও বংশানুক্রমিক...


চার
পর্যায়চ্যুতির উপায় নেই কোনো
শীত হোক বা গ্রীষ্ম


কাঁপা ঠোঁট চঞ্চল  হয় প্রথম  চায়ের উষ্ণ ছোঁয়া পেয়ে
খরগোশের মত চোখ বুজে আসে এরপর


জানলাপথে তখনও  শুধুই অনন্ত কুয়াশা।